Lybrate Logo
Get the App
For Doctors
Login/Sign-up
Last Updated: Mar 29, 2020
BookMark
Report

ভিটামিন ‘ই’ এর উপকারিতা, উৎস এবং অপকারিতা:

Profile Image
Dr. Sanjeev Kumar SinghAyurvedic Doctor • 16 Years Exp.BAMS
Topic Image

অন্যান্য ভিটামিনের মতো ভিটামিন ‘ই’ ও শরীরের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদানI এটি যে কোনরকম অসুস্থতা কে আমাদের শরীরের থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে I ভিটামিন অনেক রকম খাবারের মধ্যে উপস্থিত থাকে I আপনি যদি ভিটামিন ই খেতে চান, তাহলে তার সবচেয়ে ভাল সমাধান এই প্রবন্ধে আলোচনা করা হলো। ভিটামিন ই গ্রহণ করার সব চেয়ে ভালো হলো যদি আপনি এটাকে খাওয়ারের মদ্ধ দিয়ে গ্রহণ করতে পারেন I কিন্তু এর সাথে আমাদের এটাও মনে রাখতে হবে যে ভিটামিন ই প্রয়োজনের থেকে বেশি গ্রহণ করাউচিত নয় কারণ তা হলে খুবই ভয়ানক ক্ষতি শরীরের হতে পারে I নিম্ন লিখিত সূত্র গুলি থেকে আপনারা ভিটামিন ‘ই’ এর উপকারিতার ও অপকারিতার ব্যাপারে আপনারা জানতে পারবেন।

ভিটামিন ই এর উৎস:

সব মানুষের শরীর কে সুস্থ রাখতে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে দূরে থাকার জন্য আমরা অনেক খাদ্যের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ইপেতে পারি।ভিটামিন ই অনেক খাবারইবিদ্যমান। বিভিন্ন খাদ্যর মাধ্যমে আপনি এই ভিটামিন ই পেতে পারেন যেমন চিনাবাদাম, আখরোট, উদ্ভিজ্জ তেল, সাফলোয়ার, গম, সয়াবিন এবং সূর্যমুখী আদি ইত্যাদিতে। এর পাশাপাশি, ভিটামিন ই প্রচুর পরিমানে সূর্যমুখী বীজ এবং সবুজ শাক সবজির মধ্যে পাওয়া যায়।

ভিটামিন ই এর উপকারিতা:

ভিটামিন ই আমাদের শরীরের কোষকে সুস্থ রাখতে কাজ করে। এটি তাদের বিভিন্ন ধরনের শারীরিক হুমকি এবং ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে। ভিটামিন-ই ক্যান্সার, ভুলে যাওয়ার রোগ, হার্ট সম্পর্কিত রোগ এবং অন্যান্য রোগ প্রতিরোধেও কাজ করে।ভিটামিন ই আমাদের চোখের জন্য খুব দরকারী। ভিটামিন ই এর সুবিধার কারণে আমরা ছত্রাকের মতো বিষাক্ত রোগ প্রতিরোধ করতে পারি।ভিটামিন ই এছাড়াও প্রোস্টাগ্লান্ডিনস উত্পাদন কাজ করে। প্রোস্টাগাল্যান্ডিন, নিয়ন্ত্রণ, প্রজনন, পেশী সংকোচনের পাশাপাশি পেশী মেরামত কাজ সিস্টিক ফাইব্রোসিস এবং লিভারের পিতল এবং পাচক সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণ করে।

ভিটামিন ই এর অপকারিতা:

যে ভিটামিন ই এর পরিমাণ আমাদের দেহকে সুস্থ রাখতে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখে, সেই ভিটামিন ই এর অত্যধিক পরিমাণ আমাদের দেহকে ক্ষতিগ্রস্ত করতেও পারে। প্রয়োজনের থেকে বেশি এটি খাওয়া হলে, এটি শরীরের মধ্যে জমা হতে শুরু হয়। কারণ এটি চর্বিযুক্ত দ্রবণীয়।এটি কে মূত্রনালীর মাধ্যমে শরীর থেকে অপসারণ করা যাবে না। এটি ধীরে ধীরে শরীরে একটি বৃহৎ স্তরের সংশ্লেষ পায় এবং খাদ্যদ্রব্যর মাধ্যমে এই ভিটামিন সাধারণ ভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে। কিন্তু যখন আপনি এটিকে একটি খাদ্যতালিকা গত সম্পূরক মাধ্যমে গ্রহণ করেন, তখন এটি অনেক সমস্যা তৈরী করতে পারে। অত্যধিক ভিটামিন ই থেকে উৎপন্ন অসুবিধাগুলি রক্ত জমাট এবং ক্লান্তির চিহ্নগুলি দেখায়। ভিটামিন ই অভাবের কারণে আপনি অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা, কঙ্কাল মায়োপ্যাথি, অ্যাটাক্সিয়া, পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি, রেটিনোপ্যাথি, ইমিউন প্রতিক্রিয়া এবং নার্ভ ক্ষতির অনেক ধরণের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন, যা ভিটামিন ই এর অভাবকে নির্দেশ করে। তাই যখনই আপনি ভিটামিন ই খেতে চান, এটি শুধুমাত্র একজন বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে গ্রহণ করুন। তাহলে আপনি কোন ধরনের কষ্টের সম্মুখীন হবেন না।

chat_icon

Ask a free question

Get FREE multiple opinions from Doctors

posted anonymously

TOP HEALTH TIPS

doctor

View fees, clinc timings and reviews
doctor

Treatment Enquiry

Get treatment cost, find best hospital/clinics and know other details